দ্বাদশ শ্রেণীর, সমাজবিজ্ঞানের, ভারতীয় সমাজ : কাঠামো ও প্রক্রিয়া অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ SAQ প্রশ্ন। একথায় উত্তর। Important SAQ questions of class 12 in Sociology Chapter-2
1. যজমানি কথাটির ব্যাখ্যা দাও।
Ans:- সংকীর্ণ অর্থে যজমানি কথাটির অর্থ পৌরোহিত্য এবং ব্যাপক অর্থে পৃষ্ঠপোষকতা কে বোঝানো হয়।
2. বিশ্বায়ন বলতে কী বোঝায় ?
Ans:- বিশ্বায়ন হল পাস্পরিক ক্রিয়া এবং আন্তঃসংযোগ সৃষ্টিকারী এমন একটি পদ্ধতি যা বিভিন্ন জাতির সরকার, প্রতিষ্ঠান এবং জনগণের মধ্যে সমন্বয় ও মিথস্ক্রিয়ার সূচনা করে।
3. স্বয়ংসম্পূর্ণ গ্রাম সমাজের ধ্বংসের মূল কারণ গুলি উল্লেখ করো।
Ans:- স্বয়ংসম্পূর্ণ গ্রাম সমাজের ভাঙনের মূল কারণ গুলি হল - ব্রিটিশ চক্রান্ত এবং ব্রিটিশ এর দ্বারা গঠিত কিছু নীতি।
4. ‘যজমান’ ও ‘কামিন’ কাদের বলা হয় ?
Ans:- যজমানি ব্যবস্থায় যারা সেবা বা কাজ গ্রহণ করতেন তাদের বলা হয় ‘যজমান’ এবং যারা সেবা প্রদান করতেন তাদের বলা হয় ‘কামিন’।
5. সংস্কৃতায়ন বলতে কী বোঝায় ?
Ans:- যে উপায় বা পদ্ধতিতে একটি নিম্নস্তরের হিন্দু জাতি, উপজাতি বা অন্য কোনো গোষ্ঠী কোন উচ্চজাতি বা দ্বিজ জাতির (ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য) অনুসরণে নিজের রীতিনীতি, আদর্শ প্রথা এবং জীবনযাত্রা পরিবর্তন করে তাকে বলে সংস্কৃতায়ন।
6. পাশ্চাত্ত্যীকরণ বলতে কী বোঝায় ?
Ans:- সাধারণ ভাবে, পাশ্চাত্যের শাসন বা সভ্যতা প্রাচ্যের দেশগুলোতে বিশেষ করে তাদের উপনিবেশগুলিতে, যে সকল সামাজিক পরিবর্তন এনে দেয় সেই সকল পরিবর্তন প্রক্রিয়াকে বলা হয় পাশ্চাত্ত্যীকরণ।
7. মধ্যবিত্ত শ্রেণী বলতে কী বোঝানো হয় ?
Ans:- মধ্যবিত্ত শ্রেণী বলতে মোটামুটি শিক্ষিত, বিত্তবান না হলেও আর্থিক সামর্থে স্বচ্ছল, স্বাধীন বৃত্তিজীবী সামাজিক শ্রেণীকে বোঝায়।
8. স্বয়ংসম্পূর্ণ গ্রাম ব্যবস্থা ভেঙে যাওয়ার দুটি কারণ লেখ।
Ans:- স্বয়ংসম্পূর্ণ গ্রাম ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়ার মুখ্য কারণ হল- ধনতন্ত্রের উদ্ভব এবং জমির গ্রামভিত্তিক মালিকানার পরিবর্তে ব্যক্তিগত মালিকানার উদ্ভব।
9. উদারীকরণ বলতে কী বোঝো ?
Ans:- উদারীকরণ বলতে মূলত একটি অর্থনৈতিক প্রক্রিয়াকে বোঝানো হয়ে থাকে। একে ‘অর্থনৈতিক বিশ্বায়ন’ও বলা যেতে পারে। এর দ্বারা বাণিজ্য ও বাজার মূলধন উপর থেকে সরকারি
নিয়ন্ত্রণ কমিয়ে ফেলা হয়, যার ফলে বিদেশি মূলধন ও বহুজাতিক বাণিজ্য সংস্থাগুলি দেশের অর্থনীতিতে প্রবেশের সুযোগ পায়।
10. যজমানি ব্যবস্থায় যজমানদের আর কি কি নামে চিহ্নিত করা যায় ?
Ans:- যজমান অবস্থায় যজমানদের ‘পূজারণ’, ‘পরধান’ প্রভৃতি নামে চিহ্নিত করা যায়।
11. স্বায়ত্তশাসন বলতে কী বোঝায় ?
Ans:- সাধারণত রাজতন্ত্রের যুগে জমির মালিকানার প্রশ্নে যখন সাধারণ কৃষক বা প্রজাও খানিকটা জমির মালিকানা ও স্বত্বাধিকারী প্রাপ্ত হয়, তখন তাকে প্রজার স্বায়ত্তশাসন বলে। গুপ্তযুগের শেষ দিকে দেখা যায়, জমির মালিকানা, হস্তান্তর অধিকার একইসাথে রাজা ও গ্রামবাসীর হাতে ছিল।
12. বর্ণাশ্রম প্রথা বলতে কী বোঝায় ?
Ans:- প্রাচীন হিন্দু সমাজে ব্যক্তিজীবনকে সুনির্দিষ্ট রূপ দেয়ার জন্য ‘আশ্রম’ বা ‘চতুরাশ্রম’ প্রথা চালু হয় এবং পাশাপাশি সমাজস্থ ব্যাক্তিবর্গকে সুবিন্যাস্ত করার জন্য ছিল ‘বর্ণ’ প্রথা। এই দুই বিষয়কে একত্রে বর্ণাশ্রম প্রথা বলা হয়। এর দ্বারা ব্যক্তি ও সমাজজীবনকে সুগঠিত ও সুপরিচালিত করার নীতি লক্ষ্য করা যায়।
13. চতুরাশ্রম কি ?
Ans:- এই ব্যবস্থায় মানুষের সমগ্র জীবন কালকে চারটি পর্যায়ে ভাগ করা হয় এগুলি হল -
ব্রহ্মচর্য - ছাত্র ও শিক্ষাজীবন
গার্হস্থ্য - পরিবার জীবন
বানপ্রস্থ - জাগতিক বিষয় থেকে অবসর জীবন
সন্ন্যাস - আনুষ্ঠানিকভাবে সংসার ত্যাগ।
এই চারটি ব্যবস্থাকে একত্রে চতুরাশ্রম বলা হত।
14. জমিদারি ব্যবস্থা কাকে বলে ?
Ans:- রাজতন্ত্রের সময় থেকেই সমকালীন রাজা বা সম্রাটের অনুমতিক্রমে একশ্রেণীর ব্যক্তি কখনো সরকারি দায়িত্ব বা পদমর্যাদার বিনিময়ে, কখনো নির্ধারিত হারে রাজস্ব দিয়ে অথবা শুধুমাত্র সম্রাটের ইচ্ছানুসারে এক একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের ভূমিস্বত্ব লাভ করতেন। এরাই হলেন জমিদার। বহু পরে স্বত্তলাভ বিষয়টি আইনি স্বীকৃতি লাভ করে।
15. যজমানি ব্যবস্থার দুটি ইতিবাচক দিক উল্লেখ করো।
Ans:- যজমানি ব্যবস্থার দুটি ইতিবাচক দিক হল-
১. এই ব্যবস্থার ব্যাপকতা সামাজিক ঐক্য স্থাপনে সহায়তা ছিল।
২. এটি বংশপরম্পরায় প্রবাহিত থাকায় উভয়েরই কাছে এ ছিল অর্থনৈতিক নিশ্চিত নিরাপত্তা বিষয়।
16. কারা সামন্তপ্রভু হয়ে উঠতেন ?
Ans:- প্রকৃতপক্ষে মাঝখানে থাকা ব্যাক্তিগন যারা জমি ভোগ করতেন তারা সামন্ত প্রভু হয়ে উঠতেন।
17. জমির ‘প্রচ্ছন্ন মালিক’ বলতে কাদের বোঝানো হয় ?
Ans:- জমির ‘প্রচ্ছন্ন মালিক’ বলতে মধ্যস্বত্বভোগী, পাওনিদার, জায়গীরদার, জমিদার, গ্রহীতা, মন্ত্রিপরিষদ, রাজকর্মচারী প্রমুখকে বোঝায়।
18. স্বায়ত্তশাসন বলতে কী বোঝ ?
Ans:- যে শাসন ব্যবস্থার ক্ষেত্রে মানুষ নিজেরাই আইন শাসন কার্য চালায় তাকে বলা হয় স্বায়ত্তশাসন।
19. রাজতন্ত্রের যুগে জমির মালিকানা কার হাতে থাকতো ?
Ans:- রাজতন্ত্রের যুগে জমির মালিকানা ছিল শাসক রাজার হাতে।
20. প্রাক্-ব্রিটিশ ভারতে অর্থনীতির সূচক গুলি কী কী ?
Ans:- প্রাক্-ব্রিটিশ ভারতের অর্থনীতির সূচকগুলো হল - যৌথ মালিকানা, ভূমি মালিকানা, স্বায়ত্তশাসন।
21. চতুর্বর্ণ কি কি ?
Ans:- হিন্দুশাস্ত্রে গুণ ও কর্মের ভিত্তিতে সমাজস্থ ব্যক্তিবর্গকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এগুলি হল - ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, ও শূদ্র। এর দ্বারা সমাজস্থ ব্যাক্তিবর্গ কোন শ্রেণীর তা চিহ্নিত হত।
22. যজমানি ব্যবস্থার দুটি নেতিবাচক দিক উল্লেখ করো।
Ans:- যজমানি ব্যবস্থার দুটি নেতিবাচক দিক হল -
১. এই ব্যবস্থায় শুদ্ধ - অশুদ্ধ বিচার স্পষ্ট হয়ে ওঠে।
২. এই ব্যবস্থায় কামিনদের পেশাগত সচলতার পথ রূদ্ধ হয়ে পড়ে।
23. স্বয়ংসম্পূর্ণ গ্রাম সমাজের অর্থনীতি কেমন ছিল ?
Ans:- স্বয়ংসম্পূর্ণ গ্রাম সমাজকে অর্থনীতি ছিল মূলত কৃষি এবং সহজ সরল যন্ত্রপাতি নির্ভর।
24. প্রাক্-ব্রিটিশ ভারতবর্ষে গ্রামীণ ব্যবস্থার কয়েকটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো।
Ans:- প্রাক্-ব্রিটিশ ভারতবর্ষের গ্রামগুলি ছিল ক্ষুদ্রায়তন বিশিষ্ট। নগর থাকলেও বেশিরভাগ মানুষ গ্রামেই বসবাস করতেন। গ্রামীণ অর্থনীতি ছিল মূলত কৃষি নির্ভর। গ্রামীণ প্রায় সব বিষয়কে ঘিরে সমষ্টিগত মালিকানা ও সমষ্টিগত চেতনা বিরাজ করত।
25. রাজতন্ত্রের যুগে ভূমির মালিকানার প্রধান বৈশিষ্ট্য কি ছিল ?
Ans:- রাজতন্ত্রের যুগে সারা রাজত্বের জমির মালিক ছিলেন রাজাই। একমাত্র তিনিই জমির মালিক ও স্বতাধিকারী বিবেচিত হতেন। জমির ভোগ দখল, বন্টন, সম্প্রদান, রাজস্ব গ্রহণ ইত্যাদি সব ব্যাপারেই তিনি ছিলেন প্রধান।
26. প্রাক্-ব্রিটিশ ভারতবর্ষের জনপদ গুলি কেমন ছিল ?
Ans:- প্রাক্-ব্রিটিশ ভারতবর্ষের জনপদগুলো ছিল মূলত গ্রামভিত্তিক। এগুলি ছিল প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ।
27. প্রাক্-ব্রিটিশ ভারতবর্ষের গ্রামীণ অর্থনীতি কিরূপ ছিল?
Ans:- প্রাক্-ব্রিটিশ ভারতবর্ষের গ্রামীণ অর্থনীতি বলতে যা বোঝায় তা ছিল কৃষিভিত্তিক। অল্প কিছু হস্তশিল্প ছিল।
28. প্রাক্-ব্রিটিশ ভারতবর্ষে কখন কোন জমি কোন ব্যক্তির সম্পত্তি বলে বিবেচিত হত ?
Ans:- যদি কোন ব্যক্তি অন্যের জমি ১০ বৎসর দখল করে থাকে, তাহলে তা তার সম্পত্তি বলে বিবেচিত হত।
29. ভারতীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের দুটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো।
Ans:- ভারতীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের দুটি বৈশিষ্ট্য হলো - ১. এটি সুপ্রাচীন ও বিরতিহীনভাবে প্রবাহমান, ২. সামাজিক জীবন চর্চা ধর্ম ও অধ্যাত্মবাদকে কেন্দ্র করে আবর্তিত।
30. ভারতের সামাজিক পরিবর্তনের আলোচনায় কয়েকজন পথিকৃত ভারতীয় সমাজতাত্ত্বিকের নাম উল্লেখ করো।
Ans:- ভারতের সামাজিক পরিবর্তন সংক্রান্ত আলোচনায় কয়েকজন পথিকৃত ভারতীয় সমাজতাত্ত্বিক হলেন - এম.এন. শ্রীনিবাস, কে.এম.কাবাডিয়া, বি.কুপ্পুস্বামী, নির্মলকুমার বসু প্রমুখ।
31. ভারতের সামাজিক পরিবর্তনের উপাদান হিসেবে পারিবারিক সংগঠনে কি কি পরিবর্তন ঘটেছে ?
Ans:- পারিবারিক সংগঠনে উল্লেখযোগ্য যে সকল পরিবর্তন সাধিত হয়েছে সেগুলি হল - সাবেকি যৌথ পরিবারের স্থানে একক পরিবার, মহিলাদের ভূমিকা ও মর্যাদার পরিবর্তন, পরিবার Production Unit থেকে Consumption Unit-এ রূপান্তরিত হয়েছে পরিবারে বিবাহ ব্যবস্থার পরিবর্তন হয়েছে প্রভৃতি।
32. রাজনৈতিক ক্ষেত্রে কি জাতীয় পরিবর্তন সাধিত হয়েছে ?
Ans:- ভারতের রাজনৈতিক ক্ষেত্রে প্রথমে রাজতান্ত্রিক ছিল, পরে তা বৈদেশিক বিভিন্ন শক্তির অধীনতার অন্ধকারময় দিন অতিক্রম করে বর্তমানে সার্বভৌম গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার রূপ গ্রহণ করেছে। সমাজস্থ ব্যক্তিবর্গের রাজনৈতিক চেতনা বহুগুণে বিকশিত হয়েছে।
33. ‘সংস্কৃতায়ন’ শব্দটি কোন বই থেকে পাওয়া যায় ?
Ans:- সংস্কৃতায়ন শব্দটি এম. এন. শ্রীনিবাসের Religion and Society Among the Coorgs of Southern India শীর্ষক গ্রন্থটি থেকে জানা যায়।
34. ‘নজিরস্থাপক গোষ্ঠী’(Reference Group) কাকে বলে ?
Ans:- শ্রীনিবাস বর্ণিত সংস্কৃতায়ন প্রক্রিয়াটিকে একটি নিম্নস্তরের জাতি বা উপজাতি যে সকল উচ্চস্তরীয় জাতিগোষ্ঠীর অনুসরণে নিজেদের রীতিনীতি, আদর্শ-প্রথা-জীবনযাত্রা পরিবর্তন করতে চাইত, সেই সকল উচ্চস্তরীয় জাতিগোষ্ঠীকে বলে ‘নজিরস্থাপক গোষ্ঠী’।
35. এম. এন. শ্রীনিবাস প্রথমে ‘ব্রাহ্মণায়ন’ কথাটি ব্যবহার করলেও পরে তা ‘সংস্কৃতায়ন’ করেন কেন ?
Ans:- শ্রীনিবাস সামগ্রিক সংস্কৃতায়ন প্রক্রিয়াটিকে প্রথমে ‘ব্রাহ্মণায়ন’ ও পরে ‘সংস্কৃতায়ন’ হিসেবে চিহ্নিত করেন কারণ প্রথমে তিনি উচ্চস্তরীয় একমাত্র ব্রহ্মণদের অনুসরণীয় মডেল হিসেবে ধরলেও পরবর্তীকালে তিনি লক্ষ্য করেছিলেন যে বহুক্ষেত্রে ক্ষত্রিয়-বৈশ্য-শূদ্র অনুকরণীয় মডেল ছিল।
36. Indian Social Heritage গ্রন্থটির রচয়িতা কে ?
Ans:- Indian Social Heritage গ্রন্থটির রচয়িতা সমাজবিজ্ঞানী ওম্যালে।
37. Social Change in Modern India গ্রন্থটির রচয়িতা কে ?
Ans:- Social Change in Modern India গ্রন্থটির রচয়িতা এম. এন. শ্রীনিবাস।
38. Indian Social System গ্রন্থটির রচয়িতা কে ?
Ans:- Indian Social System গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন- অধ্যাপক রাম আহুজা।
39. ধর্মনিরপেক্ষতা কথাটির মূল বিষয় কি ?
Ans:- ধর্মনিরপেক্ষতা কথাটির মূল বিষয় হল - ব্যক্তিগত ধর্মবিশ্বাস ও পালনের পাশাপাশি অন্য ধর্ম সম্প্রদায়ের প্রতি উদার মনোভাব ও সহনশীলতা। রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে সকল ধর্মের প্রতি সমান দৃষ্টিভঙ্গি ও ধর্ম নিরপেক্ষতার পরিচায়ক।
40. পাশ্চাত্ত্যীকরণে পাশ্চাত্ত্যের যে যে দিকগুলি ভারতীয় জনসমাজকে প্রবাহিত করেছিল, সেগুলি উল্লেখ করো।
Ans:- পাশ্চাত্ত্যের যে যে বিষয়গুলি ভারতীয় জনসমাজকে বেশি মাত্রায় প্রবাহিত করে সেগুলি হল আধুনিক যুক্তিবাদী শিক্ষা, ধর্মনিরপেক্ষ আর্দশ, উদারনৈতিক চিন্তাভাবনা, ভোগবাদ, বিধিবদ্ধ আইন ও বিচার ব্যবস্থা প্রভৃতি।
0 Comments